কাতিলাগাম বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত, বেশী পরিচিত Tragacanth নামে। এই উৎপাদন মধ্যপ্রাচ্যে হয়ে থাকে, সব চেয়ে বেশী উৎপাদন হয় ইরানে।
কাতিলা গামের উপকারিতা
🌿 কোষ্ঠকাঠিন্য (কষা) দূর করতে সাহায্য করে,
🌿 প্রস্রাবে ক্ষয়/ প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া দূর করতে সাহায্য করে,
🌿 বীর্য গাড় করে সহবাসে সময় বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এছাড়াও
🌿 হিট স্ট্রোকের চিকিৎসায় মাড়ি শীতলকারী হিসেবে কাজ করে
🌿 নতুন মায়ের স্বাস্থ্যের জন্য কাতিলাগাম দুর্দান্ত । এটি মা এবং শিশু উভয়ের জন্যই উপকারী বলে জানা যায়।
—–
🍲 কতিলাগাম খাবার নিয়ম
📝 হাফ গ্লাস পানিতে হাফ চামচ কাতিলা গাম ৩/৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে ( ভালো হয় রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খাওয়া), এবার ভেজানো কাতিলা গাম একটি কাঁচের/সিরামিকের বাটিতে নিয়ে এর সাথে দুই চামচ মধুময় বাদাম মিক্স করে খেতে হবে ( এছাড়াও চিনি, তালমিরছি বা মধু মিশিয়েও খাওয়া যায়)
বি: দ্র: প্লাস্টিকের পাত্র ব্যাবহার করা যাবেনা।
খাওয়ার উত্তম সময় সকালে খালি পেটে, এর ৩০-৬০মিনিট পরে সকালের নাস্তা করা।
—-
রাতে সময় পেলে একই নিয়মে খাবেন তবে রাতে কতিলাগাম ভেজানোর সময় না পেলে শুধু ১-২ মধুময় বাদাম খাবেন, খাবারের ২০-৩০মিনিট পরে।
——-
শুধু মধুময় বাদাম খাওয়া নিয়ম:
🍲 মধুময় বাদাম কোন ঔষুধ নয়, এটি একটি পুষ্টিকর খাদ্য, তাই এটি যেকোন সময় খাওয়া যাবে। তবে যাদের গ্যাস্টিকের সমস্যা আছে অবশ্যই ভরা পেটে খাবেন। সকালে ও রাতে ১-২ চামচ নিয়মিত খাবেন।
—–
👫ছোট বাচ্চারা খেতে পারবে কিনা ?
👉 যে ভাত খেতে পারে সে মধুময় বাদাম খেতে পারবে, (পরিমাণ মত)।
—
প্রসিদ্ধ ফুডস এর সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ
01772966966
Reviews
There are no reviews yet.